মাইগ্রেনের ব্যাথা প্রতিরোধ ও চিকিৎসা

বাজেটের মধ্যে গেমিং পিসি কিভাবে কিনবেন তা জেনে নিন আজ আমি এই আর্টিকেলে মাইগ্রেনের ব্যাথা প্রতিরোধ ও চিকিৎসা নিয়ে আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব। আমরা প্রায় মানুষের মুখে শুনি মাইগ্রেনের ব্যথা আছে কিন্তু অনেকেই মাইগ্রেনের ব্যাথা প্রতিরোধ ও চিকিৎসা সম্পর্কে সে রকম ভাবে তেমন কিছু জানে না। যারা মাইগ্রেনের ব্যাথায় ভুগছেন কিন্তু মাইগ্রেনের ব্যাথা প্রতিরোধ ও চিকিৎসা সম্পর্কে জানেন না।

আর্টিকেলটি তাদের বেশ উপকারে আসবে। মাইগ্রেনের ব্যাথা প্রতিরোধ ও চিকিৎসা জানতে হলে আর্টিকেলটি পুরোপুরি পড়তে হবে। চলুন তাহলে শুরু করা যাক মাইগ্রেনের ব্যাথা প্রতিরোধ ও চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।

পোস্ট সূচিপত্রঃ মাইগ্রেনের ব্যাথা প্রতিরোধ ও চিকিৎসা

• মাইগ্রেনের ব্যাথা প্রতিরোধ ও চিকিৎসা
• মাইগ্রেনের ব্যাথা চিকিৎসা
• মাথার পেছনে ব্যাথার কারণ কি
• ঘন ঘন মাথা ব্যাথার কারণ কি
• উপসংহার

মাইগ্রেনের ব্যাথা প্রতিরোধ ও চিকিৎসা

আজকে আমরা মাইগ্রেনের ব্যাথা প্রতিরোধ ও চিকিৎসা সম্পর্কে আপনাদের সঙ্গে কিছু কথা আলোচনা করব। মাইগ্রেনের ব্যাথা প্রতিরোধ ও চিকিৎসা সম্পর্কে জানলে আপনি উপকৃত হবেন। মাথা ব্যাথা বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে তার মধ্যে মাইগ্রেন একটি ব্যাথা। মাইগ্রেনের মাথা ব্যাথা চিকিৎসা করণীয়, বর্তমান সমাজে প্রায় প্রতিটি পরিবারে কারো না কারো মাইগ্রেনের ব্যাথা সমস্যা থেকে থাকে। বংশে যদি কারো এই মাইগ্রেনের ব্যাথা সমস্যা থাকে, তাহলে এ ধরনের ব্যথা হবে। এছাড়া আমরা জানতে পারলাম মাথা ব্যাথা ধরন সম্পর্কে, মাথা ব্যাথা দুই ধরনের প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি মাথা ব্যাথা।  

আরো পড়ুনঃ  অ্যান্ড্রয়েড কি এবং Android version এর ইতিহাস

মাইগ্রেন রোগীদের ক্ষেত্রে দেখা যায়, টেনশন থেকে কিংবা রোদে গেলে এই ব্যাথা হয়। এই মাইগ্রেনের ব্যাথা সাধারণত শুরু হয় গোটা মাথা নিয়ে কারো কারো অর্ধেক মাথায় ব্যাথা করে, মাথা ব্যাথা শুরু হলে বমি বমি ভাব হয়, তখন আলো বা উচ্চ শব্দ এ সমস্ত ব্যাপার গুলো খুব বিরক্তিকর মনে হয়। এই মাইগ্রেনের ব্যাথা শুরু হলে কোন কাজে মন বসে না এবং এই ব্যাথা খুব অসহ্যকর। এ ব্যাথা যার হয় শুধু একমাত্র সেই জানে, কেমন অসহ্যকর যন্ত্রণা। মাইগ্রেনের ব্যাথা প্রতিরোধ ও চিকিৎসা জানতে হলে আর্টিকেলটি পড়ুন।

মাথা ব্যাথা ও মাইগ্রেনের চিকিৎসার সময় আপনাকে যে বিষয়গুলো অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যেমন- এই রোগীর তথ্য ও রোগের ধরন সম্পর্কে আপনাকে ভালোভাবে জানতে হবে। কতটুকু বয়স থেকে আপনার এই ব্যাথা শুরু হয়েছে, আর অন্য কোন সমস্যা আছে কিনা, কোন কোন কাজ করলে এই ব্যাথা বাড়ে, কি ধরনের কাজ করলে এই ব্যাথা কমে, পরিবারের অন্য কোন সদস্যের এই উপসর্গ আছে কিনা, কোন কোন ধরনের খাবার খেলে কি রকম অসুবিধা হয় ইত্যাদি। 

যে মেডিসিন খেলে মাথা ব্যাথা কমবে, সে সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে, এছাড়া চিকিৎসার সঙ্গে সঙ্গে ব্যাথা কমানোর ঔষধ দেওয়া হয়। আর প্রতিরোধক চিকিৎসায়, যেন ব্যাথা না হয় সেই সম্পর্কে সঠিক ভাবে জানতে হবে এবং ব্যবস্থা নিতে হবে। সুতরাং যে যে কারনে আপনার ব্যাথা হবে সেই কারণগুলো আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে এবং সেগুলো থেকে আপনাকে খুব সাবধানে থাকতে হবে। তাহলে আপনি এই মাথা ব্যাথা ও মাইগ্রেনের সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন। 

আপনি যদি এই সমস্ত নিয়ম মেনে চলতে পারেন, তাহলে আপনি সুন্দর ও সুস্থ জীবনযাপন করতে পারবেন। যেই সমস্ত খাবার মাইগ্রেনের সমস্যা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। সেগুলোর নাম দেওয়া হল, যেমন- হলুদ ও সবুজ শাক, সবজি নিয়মিত খেলে অনেক উপকার হয়, আপনি যদি মাইগ্রেনের ব্যাথা প্রতিরোধ করতে চান তাহলে ঢেঁকি ছাটা চালের ভাত, বার্লি, মিষ্টি আলু, বাঁধাকপি, ফলের মধ্যে চেরি ফল, লেবু চা, আদা চা খুবই উপকারী। ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি মাইগ্রেন প্রতিরোধ করতে খুবই সাহায্য করে। এছাড়া মাইগ্রেনের ব্যাথা প্রতিরোধ করতে আপনাকে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে।   

আরো পড়ুনঃ কোন ধরনের ত্বকে গ্লিসারিন ব্যবহার করা যাবে

নিয়ম করে ঘুমাতে হবে ঘুম কম হলেও ব্যাথা হবে, তাই ৬ থেকে ৭ ঘন্টা আপনাকে ঘুমাতে হবে, আপনি প্রতিদিন নিয়ম মাফিক ব্যায়াম করবেন এবং নিয়ম মাফিক খাবার খাবেন, খালি পেটে থাকলে যেমন গ্যাস থেকে ব্যাথা হবে, তেমনি বেশি খেলে ব্যাথা হতে পারে। মাইগ্রেনের ব্যাথা কমানোর জন্য ব্যাথা নাশক ঔষধ যেমন প্যারাসিটামল, নাপা এক্সট্রা,  প্লেন নাপা, এন্টাজল স্প্রে নাকে দিলে মাথা ব্যাথা খুব তাড়াতাড়ি সেরে যায়। আপনি নিশ্চয়ই মাইগ্রেনের ব্যাথা প্রতিরোধ ও চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেয়েছেন।  

মাইগ্রেনের ব্যাথা চিকিৎসা

মাইগ্রেনের ব্যাথা কমানোর জন্য ব্যাথা নাশক ঔষধ যেমন প্যারাসিটামল, নাপা এক্সট্রা, প্লেন নাপা, এন্টাজল স্প্রে নাকে দিলে মাথা ব্যাথা খুব তাড়াতাড়ি সেরে যায়। কপালে মাথা ব্যাথার জন্য জেল ব্যবহার করতে পারেন, এইসব বিভিন্ন রকম ঔষধের সঙ্গে আপনাকে এন্টিবায়োটিক ৫ থেকে ৭ দিনের বেশি বা কম খেতে হতে পারে। এই মাইগ্রেনের মাথা ব্যাথার রোগীদের নির্দিষ্ট কোন চিকিৎসার সময়সীমা থাকে না।  

আরো পড়ুনঃ আউটসোর্সিং কি ঘরে বসে কিভাবে আয় করা যায়

বেশিরভাগই রোগীদের ১৫ দিন, এক মাস, তিন মাস, ছয় মাস, অনেক ক্ষেত্রে এক বছরের বেশি এই চিকিৎসা চলতে থাকে। এই চিকিৎসা চলাকালীন সময়ে কিছু ঔষধ রোগীকে নিয়মিত খেতে হয়। এই ক্ষেত্রে রোগীর বয়স, ছেলে না মেয়ে, অন্য কোন অসুখ আছে কি না? যেমন ডায়াবেটিস, হার্টের সমস্যা, প্রেশার আরো অন্য কোন সমস্যা আছে কি না? কোন ওষুধের কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয় কিনা? এই সব অনেক কিছু জানার পরে চিকিৎসকরা এই সমস্ত মাইগ্রেনের ব্যাথা চিকিৎসা দিয়ে থাকেন।   

মাথার পেছনে ব্যাথার কারণ কি

ঘন ঘন মাথা ব্যাথার কারণ কি

উপসংহার