অ্যান্ড্রয়েড কি এবং Android version এর ইতিহাস

বাজেটের মধ্যে গেমিং পিসি কিভাবে কিনবেন তা জেনে নিন আপনার মনে কি প্রশ্ন আসে অ্যান্ড্রয়েড কি এবং Android version এর ইতিহাস জানার? আপনি যদি একজন অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারী হন তাহলে আপনার মনে প্রশ্ন আসতেই পারে অ্যান্ড্রয়েড কি এবং Android version এর ইতিহাস সম্পর্কে তথ্য জানার। সেজন্যই আজ আমি এই আর্টিকেলে অ্যান্ড্রয়েড কি এবং Android version এর ইতিহাস সম্পর্কে আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব।

পোস্ট সূচিপত্রঃ অ্যান্ড্রয়েড কি এবং Android version এর ইতিহাস

• অ্যান্ড্রয়েড কি এবং Android version এর ইতিহাস
• অ্যান্ড্রয়েড ১৩
• এন্ড্রয়েড ১৪
• স্মার্ট ফোন কত সালে আবিষ্কার হয়
• উপসংহার

অ্যান্ড্রয়েড কি এবং Android version এর ইতিহাস

আজ আমি এই আর্টিকেল জুড়ে অ্যান্ড্রয়েড কি এবং Android version এর ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করতে চলেছি, যে সমস্ত বন্ধুরা অ্যান্ড্রয়েড কি এবং Android version এর ইতিহাস জানার জন্য আর্টিকেলটি পড়ছেন আশা করি তারা একটি পরিষ্কার ধারণা পেয়ে যাবেন। অ্যান্ড্রয়েড কি এবং Android version এর ইতিহাস জানার আগে প্রথমে আমরা জেনে নেব android কি? অ্যান্ড্রয়েড হচ্ছে একটি অপারেটিং সিস্টেম যেটি মোবাইল ফোন সিস্টেমকে চলনা করার জন্য একটি সফটওয়্যার সিস্টেম।

Linux নামক সফটওয়্যারটি ল্যাপটপ এবং ডেক্সটপে ব্যবহার করা হয়। সফটওয়্যারটি microsoft windows এর পরে, ল্যাপটপ বা ডেস্কটপকে পরিচালনা করার জন্য ব্যবহার হয়ে থাকে। এই Linux সফটওয়্যারটির উপর ভিত্তি করে, অ্যান্ড্রয়েড সিস্টেম সফটওয়্যার মোবাইলের জন্য তৈরি করা হয়। তার মানে কম্পিউটার বা সার্ভারের Linux অপারেটিং সিস্টেমকে মডিফাই করে android অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করা হয়। 

ইন্টারনেটের সবচেয়ে বড় কোম্পানি গুগলকে দিয়ে অ্যান্ড্রয়েড নামক সিস্টেম সফটওয়্যারটি মোবাইলের জন্য তৈরি করা হয়। যার কারণে অসংখ্য মোবাইল ব্যবহারকারীগণ ইন্টারফেস এবং অনেক ফাংশন ও ফিচারস খুব সহজেই এই মোবাইল ফোনে ব্যবহার করতে পারেন। এই অপারেটিং সিস্টেমটি মোবাইলের জন্য তৈরি হলেও বর্তমানে এটি স্মার্ট টিভি, ট্যাবলেট এবং কার প্লেয়ারে ব্যবহার হচ্ছে। 

আরো পড়ুনঃ 6G কি? কবে আসছে ৬জি - 6জির সুবিধা অসুবিধা জানুন

এবার আমরা জেনে নেই ভার্সন কি? এক ধাপ থেকে আরেক ধাপে উন্নতি করাকেই ভার্সন বলে। এবার আমি অ্যান্ড্রয়েড ভার্সনের ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করব। অ্যান্ড্রয়েড সফটওয়্যার সিস্টেমের আবিষ্কারক Andy Rubin এবং Rich Miner। পরবর্তীতে ২০০৫ সালে সফটওয়্যার টি google দ্বারা অধিকৃত হয়। এবং android সফটওয়্যারটি develop করার জন্য Andy Rubin এবং Rich Miner গুগল এ যোগদান করেন। 

এরপরে সফটওয়্যার অপারেটিং সিস্টেমটি বাজারজাত করার জন্য গুগল কোম্পানি, বিভিন্ন মোবাইল কোম্পানির সঙ্গে একত্রিত হয়ে তাদেরকে সফটওয়্যার সিস্টেমটি মোবাইল ফোনে অ্যাড করা পরামর্শ দেন এবং সঙ্গে সঙ্গে এ কথাও বলেন যে সিস্টেমটি ধীরে ধীরে আরো আপগ্রেড করা হবে। ২০০৭ সালে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন বাজারে আসার পরে ফোনটি ব্যবহারকারীদের মন জয় করে ফেলে। ২০০৭ থেকে এখন পর্যন্ত মোট ১৯ বার বা ১৯ ধাপে এন্ড্রয়েড ভার্সনটিকে আপগ্রেড করা হয়। নিম্নে আমি আপনাদের জন্য ভার্সন গুলোর নাম এবং কার্যকারিতা নিয়ে আলোচনা করলাম।

Android Alfa - ২০০৮ঃ এই অপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহারকারীকে, আননোন কোন সোর্স থেকে অ্যাপ্লিকেশন এবং গেম ডাউনলোড করার পারমিশন দেওয়া হয়। এর সঙ্গে সঙ্গে গুগলে তৈরি করা অ্যাপ্লিকেশন, জিমেইল, ক্যামেরা, ব্রাউজার, ম্যাপ, ক্যালেন্ডার এ সমস্ত কিছু অ্যাড করা হয়।

Android Petit Four (Beta) - ২০০৯ঃ এই সিস্টেমটি আপগ্রেড হওয়ার পর, কল করার পরে কল স্ক্রিনে ডায়াল প্যাড শো এবং হাইড অপশন আসে এবং মেসেজ করার সময় কোন ফাইল এটাচ করার সুবিধা আসে।

Android Cupcake - ২০০৯ঃ এই ভার্সনে ব্রাউজারে কপি পেস্ট, youtube এ ভিডিও আপলোড এবং মোবাইল স্ক্রিন rotate এ সমস্ত ফিচারস যোগ হয়।

Android Donut - ২০০৯ঃ এই ভার্সনে কথা বলে কোন কিছু সার্চ দেওয়া, স্ক্রিন রেকর্ডিং এর সাথে সাথে কোন ব্রাউজার তাড়াতাড়ি খোলার জন্য ইউজার ইন্টারফেস তৈরি করা হয়।

Android Eclair - ২০০৯ঃ এ ভার্সনে একই ডিভাইসে অনেকগুলো ইমেইল sync সুবিধা আসে এবং কিপ্যাড টাইপিং স্পিড বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে মোবাইল ক্যামেরায় জুম, ফ্লাশ, কালার ইফেক্ট চালু হয়।

Android Froyo - ২০১০ঃ এই ভার্সনে ওয়াইফাই, হটস্পট, ইউএসবি tethering, push নোটিফিকেশনের মত ফিচার যোগ হয়। মোবাইল স্পিড এবং কোন অ্যাপ্লিকেশন ওপেন স্পিড বাড়ানো হয়।

Android Honeycomb - ২০১১ঃ এই ভার্সনে অনেকগুলো কাজ একসঙ্গে করার ক্ষমতা নিয়ে আসে যেটাকে আমরা multitasking বলে থাকি।

Android Ice-cream Sandwich - ২০১১ঃ এ ভার্সনে drag & drop করে হোল্ডার বানানো এবং ভলিউম বাটনের সাহায্যে স্ক্রিনশট নেওয়া ও ফেস লক অপশন চালু হয়।

Android Jellybean - ২০১২ঃ এই ভার্সনে ব্যবহারকারী তার পছন্দ মত কোন অ্যাপ্লিকেশনের নোটিফিকেশন বন্ধ করা এবং কোন ফিচারস কে অফ অন করার অপশন পাই।

Android KitKat - ২০১৩ঃ এই ভার্সনে wireless printing, audio monitoring, audio enhancer, sensor optimize এ সমস্ত জিনিস গুলো চালু হয়।

Android Lollipop - ২০১৪ঃ এ ভার্সনে অনেক গুলো ভাষা সাপোর্ট করার সঙ্গে সঙ্গে smart lock, guest account এবং ব্যাটারির পারফরম্যান্স কে বাড়িয়ে দেয়।

Android Marsmallow - ২০১৫ঃ এ ভার্সনটিতে ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে মোবাইল লক খোলা, মোবাইল ডাটা বেক আপ, 4k ভিডিও দেখা এবং সার্চ বার দিয়ে সার্চ করার অপশন চালু হয়।

Android Nougat - ২০১৬ঃ এ ভার্সনটিতে কোনো ফাইল encrypt & decrypt করা সম্ভব হয় এবং কোন অ্যাপ্লিকেশনের floating windows, screen zoom ইত্যাদি সুবিধা পাওয়া যায়।

Android Oreo - ২০১৭ঃ এই ভার্সনটিতে multi display support, google প্লে protect এর মত feature গুলি যুক্ত করা হয়।

Android Pie - ২০১৮ঃ এ ভার্সনটিতে ব্যাটারি সেভ অপশন, অটো ব্রাইটনেস অপশন এবং DND এই অপশন গুলো চালু হয়।

Android 10 Q - ২০১৯ঃ এই ভার্সনটি অ্যান্ড্রয়েড-১০ ভার্সন এটি সবচাইতে লেটেস্ট ভার্সন। এ ভার্সনে dark mode ফিচার, Screen recorder, bubble notification, desktop mode ইত্যাদি অপশন চালু আছে।

Android 11 - ২০২০ঃ অ্যান্ড্রয়েড ১১ হচ্ছে এন্ড্রয়েড ভার্সনের আরেকটি বৃহত্তম সংস্করণ। সংস্করণটি হয় ২০২০ এর ৮ই সেপ্টেম্বরে।

Android 12 - ২০২১ঃ অ্যান্ড্রয়েড ১২ হচ্ছে এন্ড্রয়েড ভার্সনের দ্বাদশ বৃহত্তম সংস্করণ। এটি ১৮ই মে ২০২১ সালে প্রকাশিত হয়।

Android 12 - ২০২২ঃ অ্যান্ড্রয়েড ১৩ হচ্ছে অ্যান্ড্রয়েড ভার্সনের ত্রয়দশ বৃহত্তম সংস্করণ। এটি ১০ই ফেব্রুয়ারি ২০২২ এ বাজারে আসে।

উপরে অ্যান্ড্রয়েড ভার্সনের ইতিহাস নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করলাম। আপনি এই আলোচনা থেকে নিশ্চয় বুজতে পেরেছেন অ্যান্ড্রয়েড কি এবং Android version এর ইতিহাস সম্পর্কে একটি পরিষ্কার ধারণা।

অ্যান্ড্রয়েড ১৩

অ্যান্ড্রয়েড ১৩ ফোনের সবশেষ ভার্সন। আজ আমি এই আর্টিকেলে অ্যান্ড্রয়েড ১৩ ভার্সনে কি কি আপগ্রেড থাকছে সে বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। আপনি আর্টিকেলটি পড়ে অ্যান্ড্রয়েড ১৩ সম্পর্কে একটি পরিষ্কার ধারণা পাবেন।

ফটো ফিচারঃ আইওএস ডিভাইসের প্রাইভেসি বাড়াতে কয়েক বছর আগে অ্যাপেল একটি চমৎকার ফিচার নিয়ে এসেছিল। সেই ফিচারে কোনও অ্যাপ ছবির অ্যাকসেস চাইলে, সেটা আপনার পছন্দ অনুযায়ীই হতো। অ্যান্ড্রয়েড ১৩ ভার্সনে সেই ফিচারটি সংযুক্ত হতে চলেছে।

ওয়াই ফাই সুবিধাঃ অ্যান্ড্রয়েড ১৩ যে ডিভাইস গুলো সাপোর্ট করে সে ডিভাইসে ওয়াই ফাই কানেক্ট এর জন্য অ্যাপ গুলোকে পারমিশন নিতে হবে।

কুইক সেটিংসঃ অ্যান্ড্রয়েড ১৩ নোটিফিকেশন সেটিংস সেকশনে শর্টকাট অপশন দিবে। এই জায়গাটি সে জায়গা যেখান থেকে আপনি ওয়াই ফাই, ব্লুটু্‌থ এবং ব্রাইটনেস এডজাস্ট করেন। সেজন্য কুইক সেটিং সেকশনে একটি বাটন থাকবে।

আপডেট থিম ইঞ্জিনঃ অ্যান্ড্রয়েড ১৩ যেগুলি গুগল অ্যাপ নয় সেগুলোকে মেটিরিয়াল ইউ ডায়নামিক কালার ইঞ্জিনের সুবিধা দিবে।

প্রি-অ্যাপ ল্যাঙ্গুয়েজঃ অ্যান্ড্রয়েড ১৩ তে এবার সিস্টেম ল্যাঙ্গুয়েজ ছাড়া অন্য ল্যাঙ্গুয়েজে থাকতে পারে, যাতে সামঞ্জস্যপূর্ণ কোন কোড বুঝতে সমস্যা না হয়।

গুগল একটি নতুন ফিচার নিয়ে কাজ করছেঃ এই ফিচারের বিশেষত্ব হলো যে এবার থেকে অ্যান্ড্রয়েডের নতুন ফিচার পেতে ডিভাইসকে আর আপগ্রেড দিতে হবে না।

অ্যান্ড্রয়েড ১৪

আপনি অ্যান্ড্রয়েড ১৪ এই ভার্সনটির বিষয়ে তথ্য জানার জন্য আপনি যদি আর্টিকেলটি পড়া শুরু করেন তাহলে আপনি সঠিক আর্টিকেলটি পড়ছেন। আজ আমি  অ্যান্ড্রয়েড ১৪ বিষয়ে আপনাদেরকে কিছু তথ্য দিব। অ্যান্ড্রয়েড ১৩ সবার হাতে পৌঁছাতে না পৌঁছতেই google অ্যান্ড্রয়েড ১৪ লঞ্চিং এর ঘোষণা করল। আশা করা যাচ্ছে এ বছরের শেষের দিকেই ভার্সনটি চলে আসবে, এরই মধ্যে এ ভার্সনের কিছু ফিচার প্রকাশ পেয়েছে। 

আরো পড়ুনঃ বিশ্ব আরবি ভাষা দিবস ও কিছু কথা

অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা জানেন যে অ্যান্ড্রয়েডের প্রতিটি ভার্সনের নাম মিষ্টি ডেজার্টের নাম অনুসারে দেওয়া হয়ে থাকে। এবারও অ্যান্ড্রয়েড ১৪ ভার্সনটির নাম দেয়া হয়েছে 'Upside Down Cake'। পুরনো ভার্সন গুলোর চাইতে অনেক কিছু পার্থক্য নিয়ে আসছে এ ভার্সনটিতে। এ ভার্সনটির ফ্রন্ট সাইজ বড় হবে।

ক্লোন অ্যাপ তৈরি করার সুযোগ আছে এই ভার্সন ১৪ তে, এ ভার্সনে থিমের ক্ষেত্রে উজ্জ্বল রঙ্গের উপরে জোর দেওয়া হয়েছে, ব্যবহারকারীদের আরো বেশি কাস্টমাইজ করার সুযোগ করে দেবে এই ভার্সনটিতে। অ্যান্ড্রয়েড ১৪ ব্যবহারকারীরা নতুন এক এক্সপিরিয়েন্স নিতে চলেছে। আশা করি অ্যান্ড্রয়েড ১৪ সম্পর্কে আপনি একটি পরিষ্কার ধারণা পেয়েছেন।

স্মার্ট ফোন কত সালে আবিষ্কার হয়

আপনি যদি স্মার্ট ফোন কত সালে আবিষ্কার হয় এ বিষয়ে তথ্য জানার জন্য আর্টিকেলটি পড়া শুরু করেন তাহলে আপনি সঠিক আর্টিকেলটি পড়ছেন। আজ থেকে প্রায় ২৯ বছর আগে স্মার্টফোন তৈরি হয়েছিল। এই ফোনটি তৈরি করেছিল আইবিএম তখন মানুষের স্মার্টফোন সম্পর্কে কোন ধারণা ছিল না। এই ফোন বাজারে আসার ১৫ বছর পরে অ্যাপেলের ফোন বাজারে আসে। ১৯৯৪ সালে প্রথম স্মার্টফোন তৈরি হয়। মিতসুবিসি ইলেক্ট্রিক কর্প যৌথ উদ্যোগে এ ফোনটি তৈরি হয়েছিল। 

আরো পড়ুনঃ আউটসোর্সিং কি ঘরে বসে কিভাবে আয় করা যায়

আইবিএম এ ফোনটির নাম দেয় সিমন। এই ফোনে কোন কিপ্যাড ছিল না, বর্তমানে আমরা যেমন স্মার্টফোন ব্যবহার করি ফোনটি সেরকমই ছিল। এ ফোনটি পুরোপুরি স্ক্রিন টাচ ছিল। স্মার্টফোনটি শুধুমাত্র আমেরিকাতেই লঞ্চিং হয়েছিল। এক বছরের মধ্যেই এই ফোনের উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছিল। এই এক বছরেই প্রায় পঞ্চাশ হাজার পিস এই মোবাইল ফোন বিক্রি হয়। ফোনটি ছিল দৈর্ঘ্যে ৮ ইঞ্চি, চওড়ায় ২ দশমিক ৫ ইঞ্চি এবং ১ দশমিক ৫ ইঞ্চি পুরু। 

ওজন ছিল ৫০০ গ্রাম। এই ফোনটির মেমোরি ছিল এক মেগাবাইট, ফোনের ব্যাটারিতে যে চার্জ থাকতো সে চার্জে সর্বোচ্চ ১ ঘন্টা ফোনটি চলতো। ম্যাপিং, স্প্রেডশিট গেম, নোটপ্যাড, ফ্যাক্স এমনকী মেল আদান প্রদানও করা যেত এই স্মার্টফোনে। এই স্মার্টফোনটির দাম ছিল ৮৯৯ মার্কিন ডলার বা বাংলা টাকায় ৭২ হাজার ৮১৯ টাকা। আপনি তাহলে আর্টিকেলটি পড়ে বুজতে পেরেছেন স্মার্ট ফোন কত সালে আবিষ্কার হয় এবং এর দাম কত ছিল এবং এটিতে কি কি ফিচার ছিল।

উপসংহার

আমি এই আর্টিকেলে অ্যান্ড্রয়েড কি এবং Android version এর ইতিহাস নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছি এবং সে সঙ্গে সঙ্গে অ্যান্ড্রয়েড ও স্মার্টফোন নিয়েও আলোচনা করেছি আশা করি আপনারা অ্যান্ড্রয়েড কি এবং Android version এর ইতিহাস সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা যদি উপকৃত হয়ে থাকেন এবং যে তথ্যটি খোঁজার জন্য আর্টিকেলটি পড়া শুরু করেছিলেন তা পেয়ে থাকেন তাহলে নিচের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ।24079